
Bengali Facts for Job Preparation Essential One-Liner Facts in Bengali for Job Preparation: Unlocking Key Information

Table of Contents
Bengali Facts for Job Preparation তথ্যের এই ব্যাপক সংগ্রহের সাথে দক্ষতার সাথে চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুত হন। বাংলা ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং আরও অনেক কিছু সম্পর্কে এই গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ দিয়ে আপনার জ্ঞান বাড়ান এবং আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ান।
আজকের প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে, ভালভাবে প্রস্তুত হওয়া অপরিহার্য। যখন চাকরির ইন্টারভিউয়ের কথা আসে, তখন বিভিন্ন বিষয়ে দৃঢ় বোঝাপড়া আপনাকে অন্য প্রার্থীদের থেকে আলাদা করতে পারে। বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য, বাংলায় গুরুত্বপূর্ণ এক-লাইনার তথ্যে Access থাকা অবিশ্বাস্যভাবে মূল্যবান হতে পারে। Bengali Facts for Job Preparation তথ্যের এই সংক্ষিপ্ত অংশগুলি ভাষা এবং সাহিত্য থেকে শুরু করে ইতিহাস এবং সংস্কৃতি পর্যন্ত বিস্তৃত বিষয়গুলিকে কভার করে, প্রার্থীদের তাদের সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান প্রদান করে।
বাংলা ভাষা বিশ্বের অন্যতম বহুল কথ্য ভাষা হিসেবে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। এর সমৃদ্ধ সাহিত্যিক ঐতিহ্যের মধ্যে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিখ্যাত লেখক, যিনি ছিলেন প্রথম বাঙালি নোবেল বিজয়ী। এই দিকগুলি বোঝা শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক সচেতনতা প্রদর্শন করে না বরং আজকের বিশ্বায়িত বিশ্বে ভাষার দক্ষতার গুরুত্বকেও তুলে ধরে।

Bengali Facts for Job Preparation
DOWNLOAD FULL PDF Link Available Bellow
- A Suitable Boy’ বইটি লেখা- বিক্রম শেঠ-এর।
- জে কে রাউলিং যে কাল্পনিক চরিত্রের স্রষ্টা- হ্যারি পর্টার।
- ‘পদাতিক’ কাব্যগ্রন্থ লেখা-সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের।
- ইতালীয় সাহিত্যিক কার্লো কলোডি যে চরিত্রের স্রষ্টা – পিনোচ্চিও।
- ‘নষ্টনীড়’ কবিতাটি লেখা –সমর সেন-এর। Bengali Facts for Job Preparation
- বরাহমিহির রচিত গ্রন্থের নাম- ‘বৃহৎসংহিতা’ ও ‘পঞ্চসিদ্ধান্তিকা’।
- বিমল কর সৃষ্ট গোয়েন্দার নাম – কিঙ্কর কিশোর রায়।
- প্রথম বাংলা ধারাবাহিক ‘তেরো পার্বণ’-এর কাহিনিকার ছিলেন- সমরেশ মজুমদার।
- বাংলা ভাষায় চতুর্দশপদী কবিতা (সনেট) প্রথম রচনা করেন – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
- ইয়ান ফ্লেমিং যে চরিত্রের স্রষ্টা- জেমস বন্ড। Bengali Facts for Job Preparation
- ‘হু কিল্ড ড্যানিয়েল পার্ল’ গ্রন্থের রচয়িতা বার্নার্ড হেনরি লেভি।
- টারজান চরিত্রটি যাঁর সৃষ্টি- এডগার রাইস বারোজ।
- ‘স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যৎ‘ কাব্যগ্রন্থের জন্য যে লেখক ‘জ্ঞানপীঠ’ পুরস্কার পান – বিষ্ণু দে (১৯৭১)।
- ‘বুড়ো শালিখের ঘাড়ে রোঁ’ প্রহসন লেখা – মাইকেল মধুসূদন দত্তের। BengBengali Facts for Job Preparationali Facts for Job Preparation
- বিদ্যাসাগর ‘কস্যচিত উপযুক্ত ভাইপোেস্য’ ছদ্মনাম নিয়ে রচনা করেছিলেন –অতি অল্প হইল (১৮৭৩), আবার অতি অল্প হইল (১৮৭৩), ব্রজবিলাস (১৮৮৪)।Bengali Facts for Job Preparation
- মধুসূদন দত্ত ‘Timothy Pen Poem’ ছদ্মনামে লিখেছিলেন- A Vision of the past cap- tive Ladie I
- মধুসূদন সৃষ্ট ছন্দের নাম-অমিত্রাক্ষর ছন্দ।Bengali Facts for Job Preparation
- অমিত্রাক্ষর ছন্দের অনুসৃত ছন্দের নাম- গৈরিশ ছন্দ, মুক্তক ছন্দ।
- দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পন নাটকের ইংরেজি অনুবাদের নাম – The Indigo Planting Mirror I
- The Indigo Planting Mirror এর ইংরাজি অনুবাদ করেছিলেন-মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
- বিদ্যাপতি সভাকবি ছিলেন মিথিলার রাজা শিবসিংহের।
- যার অনুরোধে কাজী নজরুল ইসলাম ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ারি’ লিখেছিলেন-নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের।
- যে দেশে সনেটের উৎপত্তি হয় ইতালিতে।
- বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- সত্যজিৎ রায়ের ‘তিনকন্যা’র তিনটি গল্পের নাম –পোষ্টমাস্টার, মনিহারা, সমাপ্তি।
- ঈশপের গল্পের প্রথম অনুবাদ করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
- যে অভিনেত্রী শ্রীরামকৃষ্ণের আশির্বাদ পেয়েছিলেন তাঁর নাম-নটী বিনোদিনী।
- পেশাদারী মঞ্চে সাধারণের বিনোদনের জন্যঅভিনীত প্রথম বাংলা নাটক-কুলীন কুলসর্বস্ব।
- ‘সন্দেশ’ এর সম্পাদক ছিলেন সত্যজিৎ রায়।Bengali Facts for Job Preparation
- বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী উদয়শংকর একটি ছবি পরিচালনা করেছিলেন, তার নাম-কল্পনা।
- বাংলার যে বিখ্যাত কবির মৃত্যু হয় ট্রাম দুর্ঘটনায় –কবি জীবনানন্দ দাশ।
- বেদকে চারভাগে ভাগ করেন-মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস।
- নীরদ সি চৌধুরী যে ছদ্মনামে একসময় লিখতেন –একেলা।
- ‘ফকির অব জঙ্গিরা’ কাব্য যার লেখা-ডিরোজিও -এর
- ১৯৪৬ সালের নৌবিদ্রোহ নিয়ে বাংলার যে বিখ্যাত নাটক রচিত হয় শ্রীকল্লোল।
- আরব্য রজনীতে বাগদাদের যে খালিফার কথা প্রায়ই বলা হয়েছে-খালিফা হারুন অল রশিদ।
- যে লেখক প্রথম টাইপরাইটার ব্যবহার করেন। –মার্ক টোয়েন।
- বাংলা সাহিত্যে ‘ত্রয়ী বন্দ্যোপাধ্যায়’ বলা হয় –তারাশংকর, বিভূতিভূষণ ও মানিক।
- ‘রফিকুল ইসলাম’ যার ছদ্মনাম-উৎপল দত্ত।
- শরৎচন্দ্রের ‘পথের দাবী’ উপন্যাসে যে বিখ্যাত মনীষীর কথা তুলে ধরা হয়েছে-বিপ্লবী মহানায়ক রাসবিহারী বসু।
- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ঝিন্দের বন্দী’ যে গল্পের অবলম্বনে লিখেছিলেন-‘প্রিজনার অব জেন্ডা’।
- ‘নবকুমার কবি’ যার ছদ্মনাম সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- প্রতিটি বেদে অংশ আছে-চারটি সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক, উপনিষদ।
- ‘অবন্তি’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন-ইতালির রাষ্ট্রনায়ক মুসোলিনী।
- ‘সেবক’ ছদ্মনামে বাংলার যে নাট্যকার নাটক লিখেছেন –গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
- তেনজিং নোরগের আত্মজীবনী গ্রন্থের নাম –টাইগার অব দ্য স্নো।
- ‘পেপারব্যাকে’ যে সংস্থা প্রথম কম দামে বই প্রকাশ করেন –পেঙ্গুইন।
- ‘জীবন বেদ’ যার আত্মজীবনীমূলক আলোচনা –কেশবচন্দ্র সেন।
- প্রথম বাঙালি সাংবাদিক ছিলেন –গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য্য।
- জনা, প্রফুল্ল, বলিদান নাটকগুলির নাট্যকার –গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
- ম্যাকবেথ নাটকের বঙ্গানুবাদ করেন- গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
- সনেটের উৎপত্তি-ইতালিতে।
- শরৎচন্দ্রের কৈশোরে লেখা প্রথম গল্প কাশীনাথ।
- মোঘল সাম্রাজ্যে যে রমণীর অসাধারণ কবিত্ব শক্তি ছিল –ঔরঙ্গজেবের কন্যা জেবেউন্নিসা।
- রাজশেখর বসু যে বই এর জন্য সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার পান –আনন্দীবাঈ, ১৯৫৭ সালে।
- বাংলাভাষার আধুনিক গীতিকাব্যের জনক বলা হয়-বিহারীলাল চক্রবর্তীকে।
- রুশ ভাষার শ্রেষ্ঠ কবি-আলেকজান্ডার পুশকিন।
- কবি জীবনানন্দ দাশের যে বই এর জন্য সাহিত্য একাডেমি পেয়েছেন- শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৫৫)।
- সমরেশ মজুমদার যে উপন্যাসের জন্য একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন-কালবেলা (১৯৮৪)।
- কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় যে বইয়ের জন্য একাডেমি পুরস্কার পান – যেতে পারি কিন্তু কেন যাব ।(১৯৮৩)
- শেক্সপীয়ার মোট যতগুলি নাটক লিখেছেন –৩৮টি।
- যে জার্মান পণ্ডিত সংস্কৃত ভাষায় দক্ষ ছিলেন –ম্যাক্সমুলার।
- ম্যাক্সমুলারের আসল নাম –ফ্রেডারিক ম্যাক্সমিলান মুলার।
- যে বিখ্যাত কবি মধ্যবয়সে অন্ধ হবার পরও কবিতা লিখেছেন –জন মিল্টন।

- বার্নাড শ নোবেল পান-১৯২৫ সালে।
- ‘ব্যাপিকা বিদায়’ নাটকটির রচয়িতা রসরাজ অমৃতলাল বসু।
- সনাতন পাঠক, নীললোহিত, লীন উপাধ্যায়- এদের মিল হল-তিনটিই সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম।
- স্যার আর্থার ক্যানন ডয়েলের মতে শার্লক হোমস্ সিরিজের শ্রেষ্ঠ গল্প –দি স্পেকেল্ড ব্যান্ড।
- ফ্রান্সে নাম ‘বুলবুল’, ডেনমার্কে ‘লিলিটিলি’, ফিনল্যান্ডে ‘হিলারিন-লিলারিন’ আসলে -‘হ্যাম্পটি ডাম্পটি’ প্রখ্যাত ছড়া।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের যে রচনা প্রথম মুদ্রিত হয়-বেতাল পঞ্চবিংশতি (১৮৩৭)।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথম বাংলা গদ্যগ্রন্থ –‘বাসুদেব চরিত’ (মুদ্রিত হয়নি)।
- বাল্মীকি যে ছন্দে রামায়ণ রচনা করেন-অনুষ্টুপ ছন্দে।
- স্বামী বিবেকানন্দের যে ভাই বিপ্লবী বারীন ঘোষের সহায়তায় এক পত্রিকা প্রকাশ করে কারাবরণ করেন-ছোট ভাই ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত, পত্রিকার নাম যুগান্তর।
- ‘বারি কাহিনি’ রচনা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়-এর।
- জীবিত কালে তেমন কোন্ পুরস্কার পান নি এই সাহিত্যিক। মৃত্যুর পর তাঁর একটি উপন্যাস পায় মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার। তিনি হলেন –বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় (উপন্যাস ‘ইচ্ছামতী’)।
- ‘পদি পিসির বর্মী বাক্স’ লেখা-লীলা মজুমদারের।
- কথা সাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় ‘জ্ঞানপীঠ পুরস্কার’ পান যে বইটির জন্য –১৯৬৬ সালে গণদেবতা।
- মুসোলিনীর আমন্ত্রণে রবীন্দ্রনাথ ইতালি গিয়েছিলেন-১৯২৬ সালে।
- শরৎচন্দ্রের পিতামাতার নাম মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও ভুবনমোহিনী দেবী।
- শরৎচন্দ্রের জন্মস্থান –হুগলি জেলার দেবানন্দপুরে। BBengali Facts for Job Preparationengali Facts for Job Preparation
- শরৎচন্দ্রের প্রথম প্রকাশিত লেখা বড়দিদি, ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় –১৯০৭ সালে।
- শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাসটি রাজদ্রোহের অভিযোগে নিষিদ্ধ হয়-পথের দাবী।
- ১৯২০ সালে শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাসটি মারাঠি ভাষায় অনুদিত হয়ে প্রকাশ পায়-দত্তা।
- সাহিত্য প্রতিভার স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯২৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় শরৎচন্দ্রকে সম্মানিত করেন-জগত্তারিনী সূবর্ণ পদক দিয়ে।
- শরৎচন্দ্রের পল্লীসমাজ উপন্যাসটি যে পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় –ভারতবর্ষ।
- ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শরৎচন্দ্রকে সম্মানিত করেন-সম্মান সূচক ডি.লিট উপাধি দ্বারা।
- দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অনুরোধে শরৎচন্দ্র যে পদ গ্রহণ করেন –হাওড়া জেলা কংগ্রেস কমিটির সভাপতির পদ।
- শরৎচন্দ্রের ‘রামের সুমতি’ যে পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়-১৯১৩ সালে ‘যমুনা’ পত্রিকায়।
- শরৎচন্দ্রের ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাসটি প্রথম যে পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ভারতবর্ষ পত্রিকায়, শ্রীকান্তের ভ্রমণ কাহিনি নামে (প্রথম তিনটি পর্ব) ৪র্থ পর্বটি ‘বিচিত্রা‘ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে বের হয়।
- শরৎচন্দ্রের ‘দেনাপাওনা’ উপন্যাসের নাট্যরূপ –ষোড়শী। Bengali Facts for Job Preparation
- শরৎচন্দ্র ‘অনিলাদেবী’ ছদ্মনামে যে উপন্যাস লেখেন ‘নারীর মূল্যা’।
- শরৎচন্দ্রের জীবিতকালের শেষ উপন্যাস হল –বিপ্রদাস (১৯৩৫)।
- ‘চৈতন্যচরিতামৃত’ লেখা-কৃষ্ণদাস কবিরাজ-এর।
- জাতকের কাহিনি যে ভাষায় লেখা-পালি। Bengali Facts for Job Preparation
- রবীন্দ্রনাথ বন্দেমাতরম গানটি নিজের সুরে গান –১৮৯৬ সালে কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে।
- বেদের যে অংশে যাদুবিদ্যা আছে অথর্ববেদ।
- বেদের গদ্যাংশকে বলে ব্রাহ্মণ।
- বেদের পদ্যাংশকে বলে সংহিতা।
- ঋকবেদে মূলতঃ যা বর্ণনা রয়েছে প্রাচীন ভারতের সমাজ, রাজনীতি, ধর্ম ও অর্থনীতি।
- সাম্বেদে মূলতঃ যা বর্ণনা রয়েছে-গানের সংকলন।
- যজুবেদে মূলতঃ যা বর্ণনা রয়েছে-যজ্ঞ, পুজো পদ্ধতি।
- অথর্ববেদে মূলতঃ যা বর্ণনা রয়েছে সৃষ্টির রহস্য, যাদুবিদ্যা ও মন্ত্র।
- ‘জঙ্গলবুক’ এর স্রষ্টা রুডিয়ার্ড কিপলিং এর জন্মস্থান –মুম্বাই-এ (১৮৬৫)।
- ‘রবিনসন ক্রুশো’ উপন্যাসটির পুরো নাম ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড স্ট্রেঞ্জ সারপ্রাইজিং অ্যাডভেঞ্চার্স অব রবিনসন ক্রুশো অফ ইয়ার্ক মেরিনার।’
- বাংলায় একাঙ্ক নাটকের প্রবক্তা নাট্যকার মন্মথ রায়। Bengali Facts for Job Preparation
- ‘দ্যা ক্যাপটিভ লেডি’ লেখা মাইকেল মধুসুদন দত্তের।
- ডোমিনিক লাপিয়ের এইডস বিষয় নিয়ে যে উপন্যাস লিখেছেন-বিয়ন্ড লাভ।
- যে বিখ্যাত গণিতজ্ঞ ছোটদের বই লেখে বিখ্যাত হয়েছেন লুইস ক্যারল।
- বঙ্কিমচন্দ্রের পিতার নাম-যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম ইংরেজি উপন্যাস ‘Rajmohan’s wife’ যে পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়- ১৮৬৪ সালে ‘Indian Field”.
- বঙ্কিমচন্দ্রের দূর্গেশনন্দিনীতে যে ঔপন্যাসিকের কোন্ উপন্যাসের প্রভাব আছে বলে মনে করা হয়-স্যার ওয়াল্টার স্কটের ‘I Van hoe’ উপন্যাসের।
- বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ প্রকাশিত হয়। –১৮৭৮ সালে।
- যে বছর বঙ্কিমচন্দ্র কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনেটের সদস্য নির্বাচিত হন-১৮৮৫ সালে।
- শ্রী চৈতন্যের পোষাকী নাম-বিশ্বস্তর মিশ্র।
- শ্রীরামকৃষ্ণের জন্ম-১৮৩৬ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি।
- শ্রীরামকৃষ্ণের পিতা ও মাতার নাম-ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় ও চন্দ্রমণি দেবী।
- বিবেকানন্দ শিকাগো ধর্ম সম্মেলনে যোগদান করেন-১৮৯৩ সালে ৩১ মে।
- বেদান্ত ও রামকৃষ্ণের শিক্ষা প্রসারের জন্য বিবেকানন্দ বাংলা ও ইংরেজিতে যে যে মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করেন –বাংলায় উদ্বোধন ও ইংরাজিতে প্রবুদ্ধ ভারত। Bengali Facts for Job Preparation
- যে প্রথাকে কেন্দ্র করে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ‘কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোস্য’ ছদ্মনামে দুটি বই লেখেন বহুবিবাহ প্রথা।
- বিদ্যাসাগরের উদ্যোগে বিধবা বিবাহ আইন পাশের পর প্রথম বিধবা বিবাহ করেন সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন।
- হিন্দু বিধবাদের দুরবস্থা থেকে বাঁচাবার জন্য ঈশ্বরচন্দ্র যে ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেন-হিন্দু ফ্যামিলী অ্যানুয়িটি ফান্ড।
- সরকার কর্তৃক বিশেষ স্কুল ইন্সপেক্টর নিযুক্ত হওয়ার সাথে সাথে গ্রাম গ্রামান্তরে তিনি ৬ মাসে মডেল স্কুল স্থাপন করেন মোট-২০টি।
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের পিতা ও মাতার নাম –রাজনারায়ণ দত্ত ও জাহ্নবী দেবী।
- যে কলেজে পড়ার সময় মধুসূদন নারী শিক্ষা বিষয়ে প্রবন্ধ লিখে স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন –হিন্দু কলেজে।
- মধুসূদন হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকায় সম্পাদনা করেন –১৮৬২ সালে।
- মাইকেল ব্যারিস্টার পড়বার জন্য বিলেত যান –১৮৬২ সাল ৯ জুন।
- মাইকেল যে বাংলা বিখ্যাত নাটকের ইংরাজি অনুবাদ করেন-নীলদর্পণ।
- মাইকেল মধুসূদন দত্তকে ‘কবিকূলভূষণ’ আখ্যা দেন –বঙ্কিমচন্দ্র।
- মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যুর পর তাঁর যে গ্রন্থ প্রকাশিত হয়- মায়াকানন (১৮৭৪)।
- রাজা রামমোহন রায়ের পিতা ও মাতার নাম ছিল-রামকান্ত রায় ও তারিনী দেবী।
- রাজা রামমোহন রায়ের আসল পদবী ছিল –বন্দ্যোপাধ্যায়।
- রাজা রামমোহনের প্রথম বই – ‘তুহফাৎ-উল- মুত্তহাহিদিন’ (১৮০৩-০৪ খ্রিস্টাব্দে)।
- রাজা রামমোহন রায় ফার্সী ভাষায় যে সাপ্তাহিক পরিচালনা করেন-মিরাৎ-উল-আখবার।
- রাজা রামমোহন রায় যে ধর্মসভা স্থাপন করেন –ইউনিটোরিয়াল কমিটি (১৮২১)।
- রাজা রামমোহন রায় প্যারিস যান ও সম্রাট লুই ফিলিপ কর্তৃক সংবর্ধিত হন-১৮৩২ সালে।
- আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুকে লন্ডনে বিশ্ববিদ্যালয় বি.এস.সি ডিগ্রী প্রদান করেন-১৮৯৬ সালে।
- ১৯০৩ সালে ব্রিটিশ সরকার জগদীশচন্দ্রকে যে উপাধি প্রদান করেন-সি.আই.ই.।
- জগদীশচন্দ্রের পূর্বে সি.আই.ই. সোস্যাইটির প্রথম ভারতীয় সদস্য হন –গণিতজ্ঞ রামানুজম।
- সুভাষচন্দ্রের পড়াশুনা যে স্কুলে শুরু হয়-প্রোটেস্টান ইউরোপীয়ান স্কুল।
- প্রেসিডেন্সী কলেজের যে অধ্যাপককে প্রহার করার জন্য সুভাষচন্দ্রকে বহিষ্কার করা হয় –অধ্যাপক ওটেসন সাহেবকে।
- ইংরাজি দৈনিক ‘বন্দেমাতরম’ পত্রিকাটি প্রকাশিত হলে এর প্রথম সম্পাদক হন বিপিনচন্দ্র পাল।
- মৃত্যুর পর বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে যে উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করা হয় -ইছামতী (১৯৫১)।
- ব্রতচারী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতার নাম –গুরুসদয় দত্ত। Bengali Facts for Job Preparation
- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে বালগঙ্গাধর তিলক রচিত ‘গীতারহস্যে’র বঙ্গানুবাদ করেন-জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- লন্ডন শহরে পরলোকগমন করার পর কেনসাস গ্রীণ গীর্জায় যার দেহকে সমাহিত করা হয় –দ্বারকানাথ ঠাকুর।
- দ্বারকানাথ ঠাকুর এর পিতৃদত্ত নাম হলো প্রবোধকুমার -মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
- ‘কোরআন-শরীফ’ এর বঙ্গানুবাদ প্রথম করেছিলেন –গিরিশচন্দ্র সেন।
- ‘শ্রীচৈতন্যভাগবত’ লেখা বৃন্দাবন দাস-এর।
- আই. সি. এস পরীক্ষায় প্রথম স্থানাধিকারী সাহিত্যিকের নাম –অন্নদাশঙ্কর রায়।
- যে বাংলা উপন্যাস প্রথম জ্ঞানপীঠ পুরস্কার পায় –গণদেবতা।
- যার মৃত্যু উপলক্ষ্যে কাজী নজরুল ‘ইন্দ্রপতন’ কবিতাটি লেখেন-দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ।
- স্বাধীন ভারতের সংবিধান গ্রন্থটি যার চিত্রে ও নির্দেশে অলংকৃত নন্দলাল বসু।
- রবীন্দ্রনাথের জাপান যাত্রার সময় (১৯১৬ খ্রিঃ) যে বাঙালী শিল্পী তার সঙ্গী ছিলেন মুকুল দে।
- মুন্সি প্রেমচাঁদের আসল নাম ধনপত রায়। Bengali Facts for Job Preparation
- প্রথম সংস্কৃত মহাভারত বাংলা গদ্যে অনুবাদ করেন -কালীপ্রসন্ন সিংহ।
- ‘ইষ্টইন্ডিয়া’ পত্রিকাটি প্রকাশ করেন-ডিরোজিও।
- সাহিত্যে যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নোবেল পান –ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল।
- ‘অন্ধ কবিতার পিতামহ’- তেলেগু কবি পোদ্দন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, শেক্সপিয়ারের যে নাটকের অনুকরণে ‘ভ্রান্তিবিলাস‘ নাটকটি লিখেছিলেন –কমেডি অব এররস।
- কলকাতার ‘থিয়েটার রোড’ নামকরণের কারণ – এখানে চৌরঙ্গী থিয়েটার নামে একটি নাট্যশালা অবস্থিত ছিল।
- ‘সেবক’ ছদ্মনামের আড়ালে যে নাট্যকার নাটক লিখতেন নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
- ১৯৫৯ সালে মিনার্ভা থিয়েটারে যে নাটকের মাধ্যমে উৎপল দত্ত নাটক জগতে নবজাগরণ ঘটানোর শুরু করেন-অঙ্গার।
- একজন রুশ ভদ্রলোকের চেষ্টায় এ দেশে প্রথম বাংলা নাটক মঞ্চস্থ হয়েছিল, তার নাম –হেরাসিম লেবেদফ।
- ‘থার্ড থিয়েটারের জনক’ বলা হয় বাদল সরকার-কে।
- গিরিশচন্দ্র ঘোষ শেষবারের মতো যে নাটকে মঞ্চে নেমেছিলেন –‘বলিদান’ নাটকে করুণাময়ের ভূমিকায়।
- ‘নবান্ন’ নাটকের মাধ্যমে ১৯৪৪ সালে যে বিখ্যাত নাটক অভিনেত্রীর নাট্য জীবন শুরু হয় –তৃপ্তি মিত্র।
- হিন্দি ছবির এক মেগাস্টার নায়ক কলকাতার ‘অ্যামেচারস্ থিয়েটার‘ দলে নিয়মিত অভিনয় করতেন, তিনি হলেন –অমিতাভ বচ্চন(Amitabh Bachchan-Former Member of the Lok Sabha)
- যে নাটকে প্রথম মহিলারা নাটক অভিনয়ের জন্য রঙ্গমঞ্চে নেমেছিলেন –মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘শর্মিষ্ঠা’।
- ‘ধনঞ্জয় বৈরাগী’ যে নাট্যকারের ছদ্মনাম –তরুণ রায়।
- শিশির ভাদুড়ী প্রথম যে নাটকে অভিনয় করে তাঁর অবিস্মরণীয় নাট্য প্রতিভার পরিচয় দিয়েছিলেন –ক্ষীরোদ প্রসাদ বিদ্যা বিনোদের ‘আলমগির’।
- ভারতে যে থিয়েটারে প্রথম ঘূর্ণায়মান মঞ্জু বা রিভলভিং স্টেজ নির্মাণ করা হয়েছিল কলকাতার ‘রং মহল’ থিয়েটারে।
- ১৮৯৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্যারিসে সিনেমা সম্পর্কিত একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। সেটি হল –প্রথম চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়।
- স্টার থিয়েটার স্থাপনের ব্যাপারে তৎকালীন বাংলা রঙ্গমঞ্চের এক অভিনেত্রীর অনস্বীকার্য অবদান রয়েছে। তাঁর নাম – বিনোদিনী দাসী I
- সাঁ সুসি থিয়েটার এক সময় বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। এখন সেখানে যে বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বর্তমান সেটি হল –সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ।

বাঙালি সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময় এবং প্রাণবন্ত, বিভিন্ন ঐতিহ্য, উৎসব এবং আচার-অনুষ্ঠানকে অন্তর্ভুক্ত করে। বাঙালি সংস্কৃতি সম্পর্কে মূল তথ্য জানা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধা ও উপলব্ধি প্রদর্শন করে, যা অনেক কর্মক্ষেত্রে অত্যন্ত মূল্যবান।
Bengali Facts for Job Preparation
বাংলার ইতিহাসের গভীরে প্রবেশ করলে প্রাচীন সভ্যতা, ঔপনিবেশিকতা এবং স্বাধীনতা আন্দোলন সম্পর্কে প্রচুর জ্ঞানের ভাণ্ডার পাওয়া যায়। গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা এবং পরিসংখ্যান সমসাময়িক সমস্যা এবং প্রবণতা বোঝার জন্য মূল্যবান প্রেক্ষাপট প্রদান করতে পারে, যা একাডেমিয়া, সাংবাদিকতা বা পাবলিক সার্ভিসের মতো ক্ষেত্রে ভূমিকা চাওয়া চাকরি প্রার্থীদের জন্য অপরিহার্য করে তোলে। Bengali Facts for Job Preparation
কাজের প্রস্তুতির বাইরেও, এই এক-লাইনার তথ্যগুলি একইভাবে ছাত্র এবং উত্সাহীদের জন্য মূল্যবান শিক্ষাগত সংস্থান হিসাবে কাজ করে। আপনি বাংলা সাহিত্য, ইতিহাস বা ভাষা অধ্যয়ন করছেন না কেন, সংক্ষিপ্ত অথচ তথ্যপূর্ণ তথ্যের অ্যাক্সেস থাকা মূল ধারণাগুলি বোঝা এবং ধরে রাখতে সহায়তা করতে পারে।Bengali Facts for Job Preparation
বাংলায় প্রয়োজনীয় এক-লাইনার তথ্য দিয়ে নিজেকে সজ্জিত করা চাকরির ইন্টারভিউ বা একাডেমিক উপস্থাপনার সময় আপনার আত্মবিশ্বাসকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলতে পারে। মৌলিক জ্ঞানের একটি শক্তিশালী উপলব্ধি ক্রমাগত শেখার এবং ব্যক্তিগত বিকাশের প্রতি আপনার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে, এমন গুণাবলী যা নিয়োগকর্তা এবং শিক্ষাবিদরা অত্যন্ত মূল্যবান।Bengali Facts for Job Preparation
বাংলা ভাষায় এই গুরুত্বপূর্ণ এক-লাইনার তথ্যগুলিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে, চাকরি প্রার্থীরা তাদের প্রস্তুতির প্রচেষ্টাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে দাঁড়াতে পারে। আপনি এমন একটি অবস্থানের জন্য লক্ষ্য করছেন যার জন্য ভাষার দক্ষতা, সাংস্কৃতিক দক্ষতা বা ঐতিহাসিক সচেতনতা প্রয়োজন, বাংলা অপরিহার্য বিষয়গুলির একটি বিস্তৃত বোঝা আপনার সম্ভাবনাকে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করতে পারে। আজই আপনার প্রস্তুতি কৌশলে এই মূল তথ্যগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা শুরু করুন এবং আপনার কর্মজীবনের যাত্রায় সাফল্যের নতুন সুযোগগুলি আনলক করুন।Bengali Facts for Job Preparation
Bengali Facts for Job Preparation Download Now Click here
Read more Famous Authors and their Books