What is a Computer? Everything You Need To Know

Computer
What is a Computer? Everything You Need To Know

COMPUTER হ’ল আসলে একটি সিস্টেম। সিস্টেম আমরা তাকেই বলি যেখানে কতকগুলি যন্ত্রাংশ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ক্রিয়া করে। সিস্টেমে কিছু ‘ইনপুট’ দিলে ‘thruput’-এর মাধ্যমে ‘আউটপুট’ দেয়। এক্ষেত্রে কম্পিউটারেরও কিছু ইনপুট ডিভাইস থাকে এবং কিছু আউটপুট ডিভাইস থাকে। কম্পিউটারের কাজ হ’ল তথ্য সংগ্রহ করা তারপর সেগুলিকে প্রক্রিয়াকরণ করা এবং সংরক্ষণ করা অবশেষে প্রক্রিয়াজাত তথ্য সরবরাহ করা।
কম্পিউটারের যাবতীয় হিসেব-নিকেশ হয় বাইনারি সিস্টেমে। যেখানে শূন্য (০) এবং এক (১)-এর অন্তহীন সমন্বয়ে গঠিত হয় এই অদ্ভুত বাইনারি সিস্টেম। কম্পিউটারের যে কোনো সংখ্যা বা বর্ণ বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। ফ্লপি ডিস্ক, অপটিক্যাল ড্রাইভ বা মেন মেমরি কতটা তথ্য কম্পিউটারে জমা রাখতে পারে, তা পরিমাপ করা হয় ‘বাইট’-এর সাহায্যে। অর্থাৎ কম্পিউটারের মেমরি পরিমাপ করার একক হ’ল ‘বাইট’।
সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে কম্পিউটারের আধুনিকীকরণ হয়েই চলেছে। তবে বর্তমানে কম্পিউটারকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ কর হয়। আকারে বড় ব্যয়বহুল কম্পিউটারকে বলা হয় ‘মেইন ফ্রেম’ কম্পিউটার। আর মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের ক্ষুদ্র সংস্করণ হ’ল ‘MINI COMPUTER’। মাইক্রোপ্রসেসরকে ভিত্তি করে করে যে কম্পিউটারগুলি তৈরি করা হয়, তাদের বলা হয় ‘মাইক্রো কম্পিউটার’। বাড়ীতে অফিসে বা গবেষণাগারে বসে আমরা যে কম্পিউটারে কাজ করি, যেগুলিকে আমরা ‘PC’ বা ‘পার্সোনাল COMPUTER’ বলি এগুলি আসলে মাইক্রো COMPUTER। এক্ষেত্রে এই কম্পিউটারে একজনই বসে কাজ করতে পারে।
কম্পিউটারের প্রধান অংশটি হল CPU (Central Processing Unit) সময়ের সাথে সাথে CPU কে অত্যাধুনিক করাই COMPUTER প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির অন্যতম লক্ষ্য। CPU কে মাইক্রোপ্রোসেসারও বলা হয়। এতে মানুষের নখের থেকেও ছোট মাইক্রো চিপ ব্যবহার করা হয়। -এর তিনটি অংশ রয়েছে। Arithmetic Logic Unit (ALU), Control Unit (CU) এবং Storage বা Hard Disk |
CPU -এর গতির ওপর কম্পিউটারের দ্রুততা নির্ভর করে। এর গতি পরিমাপ করা হয় মেগাহার্জ এককে। বর্তমানে ২.৪ জিগাহার্জ গতি সম্পন্ন প্রসেসার পাওয়া যাচ্ছে। কম্পিউটারের মাদার বোর্ড হল একটি প্রধান সার্কিট বোর্ড।
Table of Contents
COMPUTER এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা ব্যবহারকারীর ইনপুট- ডেটার মাধ্যমে সমস্ত তথ্য গ্রহণ করে, সেটিকে প্রসেসিং-এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় আউটপুট তৈরী করে এবং বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপ প্রদর্শন করে। আয়তন ও কার্য ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে COMPUTER গুলিকে নিম্নলিখিত শ্রেণীতে ভাগ করা হয়-
1. মাইক্রো কম্পিউটার

বর্তমান যুগে এটি সর্বাধিক প্রচলিত COMPUTER। “মাইক্রো COMPUTER” শব্দটি এসেছে একক মাইক্রোপ্রোসেসর চিপযুক্ত সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে। 1975 সালে সর্বপ্রথম মাইক্রো কম্পিউটারটি “Altair 8800” নামে প্রচলিত ছিল।
2. মিনি কম্পিউটার:
মাল্টি-ইউজার কম্পিউটারের একটি ক্লাস হল মিনি COMPUTER। মিনি কম্পিউটার, ক্ষুদ্রতম মেইনফ্রেম কম্পিউটারের থেকে ছোটো কিন্তু সিঙ্গল ইউজার কম্পিউটারের থেকে বড়।

3. মেইনফ্রেম কম্পিউটার

মেইনফ্রেম কম্পিউটারগুলিকে চিরাচরিত, বৃহৎ ও প্রতিষ্ঠানিক কম্পিউটার গুলির মধ্যে পার্থক্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, যা ছোট সিঙ্গেল ইউজার মেশিন থেকে অনেক ব্যবহারকারীকে সার্ভিস দেওয়ার জন্য তৈরী করা হয়েছিল। এই প্রকার COMPUTER খুব অল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য তথ্য পরিচালনা ও প্রসেসিং করতে পারে। মেইনফ্রেম কম্পিউটার প্রধানত সরকারি অফিস, ব্যাঙ্ক প্রভৃতি সংস্থায় ব্যবহৃত হয়।
4. সুপার কম্পিউটার:
একটি সুপার COMPUTER অনেক বড় সংখ্যা বিশিষ্ট গণনার কাজের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়েছে যেমন, আবহাওয়া পূর্বাভাস হিসাবে, জ্যোতির্বিদ্যার গণনা, মহাকাশবিদ্যা ক্ষেত্রে ইহা ব্যবহৃত হয়।

5. কোয়ান্টাম কম্পিউটার:

ইহা কম্পিউটারের উন্নয়নের সর্বশেষ পর্যায়। এই COMPUTER টি মানুষের মস্তিষ্কের থেকে আরও উন্নত বলে ধারণা করা হয়। মানুষের দ্বারা বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে কাঁচা তথ্য যোগাযোগ, বিস্তারিত বর্ণনা এবং প্রসেসিং এর কাজে ব্যবহৃত হ্যা, সেই অপ্রক্রিয়াজাত সংগৃহিত তথ্যকে ডেটা বলা হয়।
কার্য্যের উপর ভিত্তি করে, COMPUTER কে 3 টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়-
1.অ্যানালগ কম্পিউটার: এটি ডেটা ম্যানিপুলেট করে এবং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পাটিগণিত এবং লজিকাল অপারেশন সম্পাদন করে। উদাহরণ-স্পীডোমিটার, সিসমোগ্রাফ ইত্যাদি।
2.ডিজিটাল কম্পিউটার: বাইনারি ডিজিটের গণনার সাহায্যে ইহা কর্ম সম্পাদন করে। যথা-ডেক্সটপ (PC)।
3.হাইব্রীড কম্পিউটার: এটা অ্যানালগ ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত। উদাহরণ-ECG।
হার্ডওয়ার-
বিভিন্ন যান্ত্রিক, চৌম্বকীয় ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ কম্পিউটারের কার্যা সম্পাদনে সহায়তা করে যাদের হার্ডওয়ার এ বলে। যেমন-CPU, মাউশ, কীবোর্ড, মনিটার ইত্যাদি
ইনপুট ডিভাইস-
একটি ইলেকট্রো-মেকানিকাল ডিভাইস যেটা COMPUTER থেকে ডেটা ফীড করে ব্যবহারকারীর মাধ্যমে। যেমন-কীবোর্ড, মাউশ, জয় স্টিক, লাইট পেন, ট্র্যাক বল, শ্য স্ক্যানার, গ্রাফিক ট্যাবলেট, মাইক্রোফোন, ম্যাগনেটিক ইংক কার্ড রিডার (MICR), বার কোড রিডার, অপটিকাল মার্ক রিডার (OMR) ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস-
এটি কোন COMPUTER হার্ডওয়ার যন্ত্রাংশ যাহা তথ্যকে মানুষের পড়ার যোগ্য আকারে পরিণত করে। এটা টেক্সট্, গ্রাফিক্স, অডিয়ো এবং ভিডিয়ো। উদাহরণ-মনিটার, প্রিন্টার, প্লটার, স্পিকার ইত্যাদি I
কিবোর্ড (Keyboard):
এটি একটি টাইপিং ডিভাইস যা কিছু কী বা বটন-এর বিন্যাস। ইহা একটি যান্ত্রিক লিভার বা ইলেকট্রনিক সুইচ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস বা হার্ডওয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পাঞ্চ কার্ড আর পেপার টেপ অচল হবার পর টেলি পিন্টার স্টাইল কিবোর্ড কম্পিউটারের মেইন ইনপুট ডিভাইস। এখন যে কিবোর্ড ব্যবহার হয় তাকে QWERTY কিবোর্ড বলে।
লেসার প্রিন্টিং (Laser Printing):
এটি একটি ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক ডিজিটাল মুদ্রণ প্রক্রিয়া। এটি উচ্চগুণ মানের লেখা এবং গ্রাফিক্স তৈরী করে ‘ড্রাম’-এর মাধ্যমে।
এনকোডার (Encoder):
এনকোডার একটি ডিভাইস, সার্কিট, ট্রান্সডিউসার বা সফটওয়ার প্রোগ্রাম যা কোন তথ্যকে বা কোন কোডকে স্ট্যান্ডাডাইজেশন, দ্রুত প্রসেস্ ও সংযুক্তিকরনের জন্য অন্য ফরম্যাটে রূপান্তর করতে সাহায্য করে। এনকোডার-এর কিছু
সাধারণ শ্রেণীবিভাগ নীচে আলোচনা করা হল-
রটারী এনকোডার বা Shaft encoder:
এটি হল একটি ইলেক্টে-মেকানিক্যাল ডিভাইস যার মধ্যের শলাকার কৌণিক গতির সাহায্যে অন্য আনালগ বা ডিজিটাল কোডে রূপান্তরীত করা যায়। দুই ধরনের রটারী এনকোডার হয়- (ক) অ্যাবসোলিডেট, (খ) ইনক্রিমেন্টাল।
ভিডিও এনকোডার :
একটি ভিডিও এনকোডার অ্যানালগ CCTV সিস্টেম ও একটি নেটওয়ার্ক ভিডিও সিস্টেমের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এনকোডার হল একটি ক্ষুদ্র চিপ্ ও অপারেটিং সিস্টেমের একটি সমন্বয়। যেটা ক্যামেরা থেকে আগত অ্যানালগ ভিডিও সিগন্যালকে ডিজিটাল ভিডিও সিগন্যালে রূপান্তরীত করে। (উদাহরণ-CCTV সিস্টেম, নেটওয়ার্কিং ভিডিও সিস্টেম)।
- যে সমস্ত নির্দেশাবলী বা প্রোগ্রাম কম্পিউটারকে কি কাজ করতে হবে ও কিভাবে কাজ করতে হবে তার নির্দেশ দেয়। তাকে সফটওয়ার বলে।
সফটওয়ার দু-প্রকার-(a) সিস্টেম সফটওয়ার, (b) অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়ার। - কিছু সিস্টেম সফটওয়ার-এর উদাহরণ হল-Mac OS; XENIX; UNIX; LINUX এবং WINDOWS ও তার অন্যান্য সংস্করণ।
- অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়ারগুলি একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। যেমন মাইক্রোসফট অফিস, গেমস, ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন ইত্যাদি।
কম্পিউটার ভাইরাস:

এটি হল একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা কোড যা নিজের প্রতিলিপি গঠন করে এবং এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়িয়ে যেতে পারে।
একটি কম্পিউটার ভাইরাস, কম্পিউটারের সমস্ত তথ্য নষ্ট করে দিতে বা সমস্ত তথ্য মুছে দিতে পারে। কিছু কম্পিউটার ভাইরাস-এর উদাহরণ হল-ট্রোজান ভাইরাস, স্টিলথ্ ভাইরাস, ওয়ার্মস, ডিস্ক কিলার, স্টোন ভাইরাস, সান্ডে, কাঙ্কেড, নিউক্লিয়ার, ওয়ার্ড কনসেপ্ট, ম্যালওয়ার (ম্যালিসিয়াস সফটওয়ার) ইত্যাদি।
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়ার প্রধানত ব্যবহৃত হয় সমস্ত হার্ড ডিস্ক স্ক্যানের মাধ্যমে সিস্টেম থেকে ভাইরাসকে নষ্ট করতে।
কিছু বিখ্যাত অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়ার হল-অ্যাভাস্ট, নরটন, অ্যাভিরা, AVG ইত্যাদি।
ভাইরাসের (VIRUS) পূর্ণ আকার- “ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্স আন্ডার সিজ”।
প্রথম বুট সেক্টর ভাইরাস-ব্রেন।
সাইবার ক্রাইমস্-এটি ভারতীয় দণ্ডবিধি আইনের বিষয় এবং ইহার অন্তর্ভুক্ত কাৰ্য্যাবলী হল-জালিয়াতি, চুরি, মানহানি এবং অন্যান্য জালিয়াতিমূলক ক্রিয়াকলাপ। উদাহরণ-সাইবার সন্ত্রাস, ক্রেডিট কার্ড প্রতারনা, হ্যাকিং ইত্যাদি।
জেনারেল ডেটা প্রটেকশন রেগুলেশন (GDPR) হয় একটি আইনি কাঠামো যা ব্যক্তিদের কাছ থেকে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াকরণের জন্য গাইডলাইন সেট করে।
কিছু মূল্যবান তথ্য
- প্রথম কম্পিউটার গেম ছিল স্পেসওয়ার। এই গেমটি 1962 সালে প্রথম স্টিভ রাসেলের দ্বারা মুক্তি লাভ করেছিল।
- ভারতে 1986 সালে ব্যাঙ্গালোরের প্রধান পোস্ট অফিসে সর্বপ্রথম কম্পিউটারটি স্থাপন করা হয়।
- প্রথম স্বদেশীয়ভাবে তৈরী কম্পিউটার সিদ্ধার্থ ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
- হায়ার লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ (Higher Level Language): একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা কিছু ইংরাজী ভাষার দ্বারা প্রোগ্রাম
করে যা, কম্পিউটার-এর সহিত কমান্ড আদান-প্রদানে সহায়তার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ প্রধানত ব্যবহৃত হয় নতুন প্রোগ্রাম তৈরী করতে এবং মেশিনের নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং গণিতের অ্যালগোরিদম গুলির বাস্তবায়নে সহায়তা করে।উদাহরণ-BASIC; C; C, COBOL; FORTRAN; JAVA এবং Pascal | - 1954 সালে জন ব্যাকাস এবং আই. বি. এম. প্রথম সফলভাবে FORTRAN নামক হায়ার লেভেল কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ তৈরী করে।
- একটি স্ক্রিপ্ট বা স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ, যা একটি ফাইলের মধ্যে, একটি কমান্ডের সিরিজ আকারে অবস্থান করে, যা কম্পাইলেশন ছাড়াই এক্সিকিউট করতে পারে।
উদাহরণ-Perl, PHP, Python। সব থেকে ভাল ক্লায়েন্টের পক্ষ থেকে স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ হল Java স্ক্রিপ্ট। - মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ (Machine Language) :
এই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজটি বাইনারী বা হেক্সাডেসিমাল নির্দেশিকা দ্বারা গঠিত যার দ্বারা কম্পিউটার সরাসরি রেসপন্স দিতে পারে। এই প্রোগ্রামটিতে 0 ও 1 ব্যবহৃত হয়। - অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ (Assembly Language): মনোমোনিক কোড প্রোগ্রামগুলিকে আরও উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি নিম্নস্তরের ভাষা।
কম্পিউটারের প্রধান লক্ষ্য, তথ্যগুলির প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে যাতে বাইরে থেকে তথ্য গ্রহণ করে, যথাযথ ফলাফল আউটপুট আকারে দিতে পারে। তথ্য নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াকে প্রসেসিং বলে। - কম্পিউটার মেমোরির সব থেকে ছোট একক হল বিট (Bit)) অন্যান্য বড় মেমোরির এককগুলি বিট (Bit)-এর উপর নির্ভরশীল
- 4
- বিট = 1 নিবল
- ৪ বিট = 1 বাইট
- 1024 বাইট 1 কেবি (কিলো বাইট)
- 1024 কেবি 1 এমবি (মেগা বাইট) 1024 এমবি 1 জিবি (গিগা বাইট)
- 1024 জিবি 1 টিবি (টেরা বাইট)
- 1024 টিবি 1 পিবি (পেটা বাইট)
- 1024 পিবি 1 এক্সাবি (এক্সা বাইট)
- 1024 এক্সাবি 1 জেডবি (জিটা বাইট)
- 1024 জেডবি 1 ওয়াই বি (ইয়োটো বাইট)
- বাইনারি নম্বর সিস্টেম: এটি একটি কম্পিউটার নম্বর সিস্টেম যা কম্পিউটারে সমস্ত তথ্য সঞ্চয় করে রাখতে এবং গণনাতে সহায়তা করে। বর্তমান যুগে সমস্ত আধুনিক কম্পিউটারে বাইনারি নম্বর সিস্টেম (0 এবং 1) ব্যবহৃত হয়।
- ASCII, EBCDIC এবং Unicode এগুলি বাইনারি কোডিং স্কিমের অধীনে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়।
- আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড কোড ফর ইনফর্মেশন ইন্টারচেঞ্জ (ASCII) এটি একটি কোড যা তথ্য সংরক্ষণে এবং তার স্থানান্তরে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এক্সটেন্ডেড বাইনারি কোডেড ডেসিমাল ইন্টারচেঞ্জ কোড (EBCDIC) যা ৪টি বিট এবং 256টি ভিন্ন অক্ষরের সমন্বয়ে গঠিত। এটি প্রধানত মেইনফ্রেম কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়।
- রিড অনিল মেমোরি (ROM) একটি নন-ভোলাটাইল মেমোরি যেটা থেকে কম্পিউটার বন্ধ করার পরেও তথ্য মুছে যায় না। এটি শুধুমাত্র তথ্য পড়তে সাহায্য করে। কিছু ROM-এর শ্রেণীবিভাগ হল-PROM, EPROM এবং EEPROM।
- র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি (RAM): এটি কম্পিউটারের একটিভোলাটাইল মেমোরি। এটি তাৎক্ষণিক তথ্যকে স্টোর করতে সহায়তা করে এবং সেই সময় যে প্রসেসটা চলছে তা পর্যবেক্ষণ করে। প্রধানতঃ দুটি RAM স্ট্যাটিক RAM এবং ডাইনামিক RAM I
- কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাওয়ার আগের মুহূর্ত পর্যন্ত S.RAM তথ্যকে সঞ্চয় করে রাখতে পারে একে পর্যায়ক্রমে রিফ্রেস করার প্রয়োজন পড়ে না এবং D.RAM-এর তথ্য সরবরাহ হয় যতক্ষণ পর্যন্ত কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় এবং একে রিফ্রেস করতে হয় তথ্য বজায় রাখার জন্য।
- প্রাইমারী মেমরি হল সেই মেমরি যাকে কম্পিউটার তাড়াতাড়ি ও সরাসরি ব্যবহার করতে পারে।
- প্রাথমিক মেমোরির উদাহরণ হল RAM এবং ক্যাশে মেমোরি।
- সেকেন্ডারি মেমরি হল সেই মেমরি যাকে কম্পিউটার সরাসরি প্রসেস করতে পারে না।
- সেকেন্ডারি মেমোরির উদাহরণ হল হার্ড ড্রাইভ, ফ্লপি ডিস্ক, অপটিকাল ডিস্ক (CDs এবং CD ROM)
- ভার্চুয়াল মেমোরি হল একটি হার্ড ডিস্কের মেমোরি যা RAM- এর বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়।
কম্পিউটার নাম্বার সিস্টেম
সংখ্যা পদ্ধতি প্রতিনিধিত্ব করার এবং সংখ্যার সাথে কাজ করার এক ব্যবস্থা। ডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতিতে মনুষ্য কর্তৃক ব্যবহৃত 0 থেকে 9 পর্য্যন্ত অঙ্কগুলি দ্বারা উদ্ভূত সংখ্যা পদ্ধতি। একটি সংখ্যা সিস্টেমে সমস্ত সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করতে যে সংখ্যাগুলি ব্যবহৃত হয় তাকে নাম্বার সিস্টেমের বেস বলা হয়।
ডেসিম্যাল পদ্ধতিতে বেস হয় 10, এছাড়াও বাইনারি (2), অক্টাল (৪) এবং হেক্সাডেসিমাল (16) সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এদের মধ্যে আধুনিক কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে শুধু ০ এবং । এর সাহায্যে পরিচালিত হয়।
সিস্টেম | বেস | সিম্বল | হিউম্যান ইউজ | কম্পিউটার ইউজ |
---|---|---|---|---|
ডেসিমাল | 10 | 0-9 | হ্যাঁ | না |
বাইনারি | 2 | 0 এবং 1 | না | হ্যাঁ |
অক্টাল | 8 | 0 থেকে 7 | না | না |
BCD (বাইনারি কোডেড ডেসিমাল) | – | 0 থেকে 9 | না | না |
হেক্সা- ডেসিম্যাল | 16 | 0 থেকে 9 A থেকে F | না | হ্যাঁ |
কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমস্
অপারেটিং সিস্টেম হয় একটি সফ্টওয়ার যেটা ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।
উদাহরণ-উইন্ডোজ, MS-DOS, Apple iOS, এ্যান্ড্রয়েড, লিনাক্স, ইউনিক্স ইত্যাদি।
হার্ডওয়ার (CPU) Operating System USER
বহু প্রচলিত অপারেটিং সিস্টেম
অপারেটিং সিস্টেম | উদ্ভাবনকারী |
---|---|
Tizen | Samsung |
উইন্ডোজ | মাইক্রোসফট INC |
iOS | Apple |
Android | |
LINUX | LINUS Torvalds (Free Software Foundation) |
ভারতের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় মুখ্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার
সফটওয়ার | উদ্ভাবনকারী | প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যঙ্ক |
---|---|---|
ফিনাকল | ইনফোসিস | ব্যাঙ্ক অব বরোদা, ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক, ইউকো ব্যাঙ্ক, ইন্ডিয়ান ওভারসীজ ব্যাঙ্ক, পঞ্জাব এন্ড সিন্দ ব্যাঙ্ক, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া |
BaNCS | টাটা কনসাল্টেন্সী সার্ভিসেস | স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অব মহারাষ্ট্র, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া |
FLEXCUBE | Oracle | ক্যানাড়া ব্যাঙ্ক |
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ
Awesome page with genuinely good material for readers wanting to gain some useful insights on that topic! But if you want to learn more, check out UY6 about Airport Transfer. Keep up the great work!