ভূমিরূপ থেকে ১২ গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর |12 Important Short Questions and Answers from Landform

ভূমিরূপ
ভূমিরূপ থেকে ১২ গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর |12 Important Short Questions and Answers from Landform

আজকের পোস্ট এই মাধ্যমিক ও ক্লাস 9 এর ভূমিরূপ আধাই থেকে 12 টা important সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন গুলি থেকে কেবল যেগুলো পরীক্ষা তে আসতে পারে এ ধরনের 12 টি প্রশ্ন দেওয়া হলো। ছাত্র ছাত্রীরা এই সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর গুলি পড়লে অনেক উপকৃত হবে।
প্রশ্ন ১। ভঙ্গিল পর্বতে জীবাশ্ম দেখা যায় কেন?
উ. কী ভঙ্গিল পর্বতে জীবাশ্ম দেখা যায়।
কারণ: ভূপৃষ্ঠে ভঙ্গিল পর্বতসমূহ সৃষ্টির কারণ হিসেবে মহীখাত তত্ত্ব, মহাদেশীয় সঞ্চালন তত্ত্ব, পাত ভূ-গাঠনিক তত্ত্ব প্রভৃতি প্রমাণ করে যে, সমুদ্রগর্ভে সঞ্চিত পাললিক শিলা থেকেই ভঙ্গিল পর্বতমালাসমূহ সৃষ্টি হয়েছে। পাললিক শিলা সৃষ্টির সময় অর্থাৎ সমুদ্রগর্ভে একটির ওপর আরেকটি পলিস্তর জমা হওয়ার সময় পলিস্তরের মধ্যে মৃত সামুতিক প্রাণী ও উদ্ভিদের দেহাবশেষ ওপরের পলিস্তরের চাপে এবং ভূ-গর্ভের তাপে প্রস্তরীভূত হয়ে জীবাশ্ম গঠন করে। পরবর্তীকালীন সময়ে ওই পাললিক শিলাস্তর বিভিন্ন ভূ-আলোড়নের ফলে উত্থিত হয়ে ভঙ্গিল পর্বত গঠন করে। সেজনাই ভঙ্গিল পর্বতে জীবাশ্ম দেখা যায়।
প্রশ্ন ২। লাভা মালভূমিতে চ্যাপ্টাকৃতির পাহাড় সৃষ্টি হয় কেন?
উ. লাভা মালভূমিতে চ্যাপ্টাকৃতি পাহাড় সৃষ্টি হয়।
কারণ: ভূগর্ভের উত্তপ্ত ম্যাগমা যখন লাভাস্রোতরূপে ভূ-ত্বকের বিভিন্ন ফাটল বা ছিদ্রপথ দিয়ে ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে আসে এবং শীতল বায়ুর সংস্পর্শে এসে জমাট বেঁধে কঠিন হয়ে মালভূমি গঠন করে, তখন এই প্রকার মালভূনিকে লাভা মালভূমি বলে।
এই জাতীয় মালভূমি গঠনের ক্ষেত্রে লাভার প্রকৃতি সান্দ্র (viscous) হয়ে থাকে, অর্থাৎ লাভা তরল ও লকথকে অবস্থার থাকে। এর ফলে কখনোই প্রবল বেগে অথবা বিস্ফোরণের মাধ্যমে লাভা ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে আসে না। সান্দ্র প্রকৃতির এই লাভা ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে এসে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে বলে লাভা মালভূমি অঞ্চলে পাহাড়ের মাথাগুলি চ্যাপ্টা ধরনের হয়া।
প্রশ্ন ৩। উৎপত্তি অনুসারে পর্বতের শ্রেণিবিভাগ করো।
উ. পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন আকার ও আকৃতির পর্বতমালা লক্ষ করা যায়। প্রতিটি পর্বতের গঠনের প্রক্রিয়া, ঢাল, আকৃতি, উচ্চতা প্রভৃতি একই নয়। এই সকল বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে পর্বতকে প্রধানত চারাটি ভাগে ভাগ করা যায়-
(১) ভঙ্গিল পর্বত (Fold Mountain): উদাহরণ-হিমালয়, আত্মস্, অ্যাপেলেশিয়ান প্রভৃতি।
(২) স্তূপ পর্বত (Block Mountain): উদাহরণ-সাতপুরা, ভোজ, ব্ল্যাক-ফরেস্ট প্রভৃতি।
(৩) সঞ্চয়জাত পর্বত (Mountain of Accumulation): উদাহরণ-হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মৌনালোয়া, মায়ানমারের মাউন্ট পোপো, পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের মাউন্ট পিলি প্রভৃতি।
(৪) ক্ষয়জাত বা অবশিষ্ট পর্বত (Erosional or Residual mountain) উদাহরণ-ভারতের আরাবছি, উত্তর আমেরিকার হেননি পর্বত, স্পেনের সিয়েরা নেভাদা প্রভৃতি।

প্রশ্ন ৪। পাহাড় ও পর্বতের মধ্যে পার্থক্য কী?
উ. পাহাড় ও পর্বতের মধ্যে পার্থক্যগুলি নিম্নরূপ-
বিষয় | পাহাড় | পর্বত |
---|---|---|
সংগা | সমুদ্র সমতল থেকে স্বল্প উচ্চ ও স্বল্প দূরে বিস্তৃত শিলাস্তূপকে পাহাড় বলে। | সমুদ্র সমতল থেকে অতিশয় উচ্চ ও বহুদূর বিস্তৃত শিদাম্বুলকে পর্বত বলে। |
অবস্থান | পাহাড় সাধারণত বিচ্ছিন্নভারে অবস্থান করে | পর্বত সধারণত অবিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করে। |
ভূমিরূপ | পাহাড়ের ভূমিরূপ খুব বন্ধুর নয়। | পর্বতের চূড়াগুলি উঁচু ও ছুঁচোলো হয়। |
চূড়া | পাহাড়ের চূড়াগুলি ছোটো হয়। | পর্বতের চূড়াগুলি উঁচু ও ছুঁচোলো হয়। |
বরফে আবৃত | পাহাড়ের চূড়াগুলি বরফে আবৃত থাকে না। | পর্বতের চূড়াগুলি বরফে আবৃত থাকে। |
আকৃতি | পাহাড়ের আকৃতি সাধারণত গম্বুজাকৃতি হয়। | পর্বতের আকৃতি সাধারণত শঙ্কু আকৃতি হয় |
আকার | ছোটো ছোটো পাহাড়গুলি অনেক সময় টিলারের মতো সারিবধভাবে অবস্থান করে। | পর্বতগুলি পরস্পরের সমান্তরালে অনেক সময় পর্বতশ্রেণিরূপে অবস্থান করে। |
ঢাল | পাহাড়ের ঢাল খুব খাড়া হয় না। | পর্যাতের ঢাল খুব খাড়া হয়। |
প্রশ্ন ৫। ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্য কী কী?
উ. ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
(১) সৃষ্টি: প্রধানত পাললিক শিলাস্তরের মধ্যে ভাঁজ পড়ে ভঙ্গিল পর্বতের সৃষ্টি হয়।
(২) ভাঁজ: ভঙ্গিল পর্বতে ঊর্ধ্বভা ও অধোভা দেখা যায়।
(৩) গঠন কাজ। এই পর্বতের গঠন স্থায়ী নয়, এর গঠন কাজ এখনো চলেছে।
(৪) গঠন: এই পর্বতের গঠন বহু শৃঙ্খাবিশিষ্ট ও ছুঁচোলো হয়।
(৫) বিস্তার: এই পর্বতের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ অপেক্ষা বেশি হয়।
(৬) জীবাশ্ম। এই পর্বতে জীবাশ্ম দেখা যায়।
প্রশ্ন ৬। স্তূপ পর্বতের বৈশিষ্ট্য কী কী?
উ. স্তূপ পর্বতের বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
(১) উচ্চতা: স্তূপ পর্বত সাধারণত উঁচু হয় না।
(২) ঢাল: এরূপ পর্বতের দু’পাশের ঢাল বেশ খাড়া হয়।
(৩) আকৃতি: এর শীর্ষদেশ অনেকটা চ্যাপ্টাকৃতি হয়।
(৪) বিস্তার: এরূপ পর্বত সুবিস্তৃত হয় না, স্বল্প স্থানেই সীমাকধ থাকে।
(৫) উপত্যকা: এরূপ পর্বতের পাশাপাশি স্রংস (চ্যুতি) উপত্যকা গড়ে ওঠে।
প্রশ্ন ৭। সঞ্চয়জাত পর্বতের বৈশিষ্ট্য কী কী?
উ. সঞ্চয়জাত পর্বতের বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
(১) ঢাল। এই পর্বতের ঢাল বেশ খাড়া হয়।
(২) আকৃতি: এই পর্বত মোচাকৃতি বা শঙ্কু আকৃতির হয়।
(৩) জ্বালামুখ। এই পর্বতের যে মুখ দিয়ে লাভা নির্গত হয়, তাকে জ্বালামুখ বলে।
(৪) ম্যাগমা সন্তয়: জ্বালামুখের নলাকৃতি পথটির নীচের প্রান্তের বিরাট গহ্বরে ম্যাগমা সঞ্চিত থাকে।
(৫) অগ্ন্যুৎপাত: এই পর্বতের লাভার নির্গমনকে অগ্ন্যুৎপাত বলে।
প্রশ্ন ৮। আগ্নেয় পর্বতের প্রকৃতি অনুযায়ী শ্রেণিবিভাগ করো।
উ. অগ্ন্যুৎপাতের প্রকৃতি অনুযায়ী আগ্নেয় পর্বত তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা-
(১) সক্রিম আয়েয়গিরি: এই ধরনের আগ্নেয়গিরি থেকে প্রায়ই অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা থাকে। যেমন-
ভূমধ্যসাগরের সিসিলি দ্বীপে অবস্থিত স্ট্রম্বোলী, হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মৌনালোয়া, আর্জেন্টিনার ভলকান অ্যান্টোফেলা (বিশ্বের উচ্চতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, উচ্চতা ৬,৪৫০ মিটার) প্রভৃতি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। এই আগ্নেয়গিরি আবার দু’ধরনের।
(ক) অবিরাম আগ্নেয়গিরি: যেসব সক্রিয় আগ্নেয়গিরি থেকে অনবরত লাভা নির্গত হয়, তাকে অবিধাম আগ্নেয়গিরি বলে। যেমন-ইতালির ভিসুভিয়াস।
(খ) সবিরাম আগ্নেয়গিরি: যেসব সক্রিয় আগ্নেয়গিরি থেকে কিছুদিন অন্তর অন্তর অগ্ন্যুৎগম ঘটে, তাদের সবিরাম আগ্নেয়গিরি বলে। যেমন ইতালির স্ট্রম্বোলী।
(২) সুপ্ত আগ্নেয়গিরি : যেসব আগ্নেয়গিরি থেকে বর্তমানে অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছে না, কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, তাদের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি বলে। যেমন-জাপানের ফুজিয়ামা, ইন্দোনেশিয়ার জাকাটোয়া প্রভৃতি।
(৩) মৃত আগ্নেয়গিরি: যেসব আগ্নেয়গিরি থেকে ভবিষ্যতে কোনোদিন অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা নেই, তাদের মৃত আগ্নেয়গিরি বলে। যেমন- মায়ানমারের পোপো, আফ্রিকার কিলোমাঞ্জারো প্রভৃতি।

প্রশ্ন ৯। ক্ষয়জাত পর্বতের বৈশিষ্ট্য কী কী?
উ. ক্ষয়জাত পর্বতের বৈশিষ্ট্যসমূহ হল-
(১) গঠন: এই জাতীয় পর্বত কঠিন ও কোমল শিলার সমন্বয়ে গঠিত।
(২) আয়তন: এই জাতীয় পর্বতের আয়তন সাধারণত কম।
(৩) উচ্চতা: এগুলি উচ্চতায় খুবই নীচু।
(৪) হিমবাহের অবস্থান: এরূপ পর্বত বেশ নীচু হওয়ায় হিমবাহ থাকে না।
(৫) শীর্ষদেশ: এদের শীর্ষদেশ তীক্ষ্ণ বা খুঁচোলো নয়।
(৬) ঢাল : দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় বলে এদের ঢাল খাড়া হয় না।
প্রশ্ন ১০। মালভূমি কাকে বলে? মালভূমির বৈশিষ্ট কী কী?
উ. সমুদ্র সমতল থেকে উচ্চতা অনুসারে প্রধান তিনটি ভূমিরূপের মধ্যে মালভূমির খান দ্বিতীয়। উপরিভাগ’ প্রায় সমতল এরূপ উচ্চভূমিকে মালভূমি বলে। সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ৩০০ মিটারের বেশি উঁচু এবং চারদিকে খাড়াটালযুক্ত উচ্চভূমিকে মালভূমি বলে।
মালভূমির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্টগুলি হল-
(১) উচ্চতা: সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ৩০০ মিটারের বেশি উঁচু।
(২) ফল: এর চারপাশ খাড়া ঢালযুক্ত হবে।
(২) উপরিভাগের আকৃতি: উপরিভাগ প্রায় সমতল কিংবা বন্ধুর বা তরস্থায়িত হবে।
(৪) আন্ততি: সামগ্রিকভাবে এর আকৃতি অনেকটা টেবিলের ন্যায় দেখতে হয়।
প্রশ্ন ১১। উদাহরণসহ যে কোনো তিনপ্রকার মালভূমিক নায় করো।
তিনপ্রকার মালভূমি হল-
১) পর্বতবেষ্টিত মালভূমি:- যেমন-তিব্বত মালভূমি, কলম্বিয়া মালভূমি, ইরানের মালভূমি।
2) লাভা মালভূমি:- যেমন-দাক্ষিণাত্য মালভূমি।
3) বাবছিন্ন মালভূমি: যেমন-কর্নাটক মালভূমি, ছোটোনাগপুর মালভূমি, মেঘালয় মালভূমি।
প্রশ্ন 12। ‘প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা’ কী?
উ. প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা (Pacific Ring of Fire): পৃথিবীর বিভিন্ন আগ্নেয়গিরির অবস্থানকে প্রধানত দুটি মন্ডলে বিভক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে একটি শাখা প্রথমে দক্ষিণ আমেরিকার সর্ব দক্ষিণে হর্ন অন্তরীপ থেকে উত্তরে আন্দিজ পর্বতমালা, মধ্য আমেরিকা ও উত্তর আমেরিকার রকি পর্বতমালার মধ্য দিয়ে উত্তরে আলাস্কা পর্যন্ত বিস্তৃত। এরপর পশ্চিমে বেঁকে অ্যালুশিয়ান, কামচাটকা, জাপান, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জের মধ্য দিয়ে আরও পশ্চিমে বাঁক নিয়ে পূর্বভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ অতিক্রম করে নিউগিনি হয়ে নিউজিল্যান্ড পর্যন্ত বিস্তৃত। সামগ্রিকভাবে সমগ্র প্রশান্ত মহাসাগরকে বেষ্টন করে রয়েছে বলে এই আগ্নেয়গিরিমালাকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলা বলা হয়।
প্রশ্ন ১3। সমপ্রায় সমভূমি কাকে বলে?
উ. সংজ্ঞা: নদী এবং বিভিন্ন প্রকার ক্ষয়কারী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো উচ্চ পর্বত বা মালভূমি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয়প্রাপ্ত হওয়ার ফলে ধীরে ধীরে উচ্চতা ও আয়তন হ্রাস পেতে থাকে। এইভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে হতে ক্ষয়চক্রের শেষ পর্বে তরল্যায়িত বা অনেকটা ঢেউ খেলানো নিম্নভূমি সৃষ্টি হয়। এইরূপ ক্ষয়কার্যের মাধ্যমে উৎপন্ন তরঙ্গায়িত নিম্নভূমিকে সমপ্রায় সমভূমি (Peneplain) বলে। সমপ্রায় সমভূমির যে অংশ দিয়ে নদী প্রবাহিত হয় সেই দিক নীচু এবং দুটি নদী উপত্যকার মধ্যবর্তী জলবিভাজিকা অংশ কিছুটা উঁচু থাকে।
প্রখ্যাত ভূ-বিজ্ঞানী উইলিয়াম ডেভিস মরিস এই ধরনের সমভূমির নামকরণ করেন পেনিপ্লেন। এই জাতীয় সমভূমির অপেক্ষাকৃত কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত অঞ্চল কম ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে টিলার আকারে দাঁড়িয়ে থাকে। একে মোনাড়নক (Monadnock) বলে।
উদাহরণ: ভারতের ছোটোনাগপুর মালভূমির পূর্বাংশ এই ধরনের মালভূমি। এখানকার পরেশনাথ, পাঞ্চেৎ বিহারীনাথ সমপ্রায়ভূমি বা (মানাডনকের উদাহরণ)
Read more
পশ্চিমবঙ্গের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্বত্য অঞ্চল & পর্বতশৃঙ্গ
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ
- পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বছরby Sisir Mondal
- ITCZ (Inter-Tropical Convergence Zone) বা আন্তঃক্রান্তীয় সম্মিলন অঞ্চলby Sisir Mondal
- ভূমিরূপ থেকে 34 টি বাছাই করা শর্ট প্রশ্ন ও উত্তর |34 Selected Short Questions and Answers from landformby Sisir Mondal
- ভূমিরূপ থেকে ১২ গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর |12 Important Short Questions and Answers from Landform Part 2by Sisir Mondal
- ভূমিরূপ থেকে ১২ গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর |12 Important Short Questions and Answers from Landformby Sisir Mondal
- পশ্চিমবঙ্গের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্বত্য অঞ্চল & পর্বতশৃঙ্গby Sisir Mondal
- What is Atmosphere? Perfect Classification of Meteorology and Climatologyby Sisir Mondal
- Definition and Nature of Biosphereby Sisir Mondal
- Development of Biogeographyby Sisir Mondal
- Nature and Scope of Biogeographyby Sisir Mondal
- Computer
- Do you Know
- English
- General Knowledge
- Geography
- History
- History quiz
- Indian Constitutions
- Indian Economy
- Indian History
- Life Science
- Literature and art Culture
- Math quiz
- News updates
- Physics
- Quiz
- Uncategorized
- West Bengal Geography